আমির হোসেন সাগরঃ সিলেটের গর্ব সিলেটের অহংকার যাদের কারনে বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে আমাদের সিলেট তাদের মধ্যে অন্যতম বীর পুরুষ
মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী নামে অধিক পরিচিত রয়েছে।মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী ও সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন।
জন্ম ১ সেপ্টেম্বর ১৯১৮ সালে সিলেটে। মৃত্যু ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ (৬৫ বছর বয়সে ইংল্যান্ডে।সমাধি অবস্থিত সিলেট, বাংলাদেশ।আনুগত্য ব্রিটিশ ভারত ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত
পাকিস্তান (১৯৪৭ সাল পরবর্তী বাংলাদেশ। সার্ভিস/শাখা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী কার্যকাল ১৯৩৯-১৯৪৭ (ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী) ১৯৪৭–১৯৬৭ পাকিস্তান সেনা বাহিনী
১৯৭১-১৯৭২ বাংলাদেশ। পদমর্যাদা জেনারেল নেতৃত্বসমূহ প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট 9/14 Punjab Regiment ইপিআর সর্বাধিনায়ক বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী এপ্রিল ১৯৭১-এপ্রিল ১৯৭২। যুদ্ধ/সংগ্রাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৪৭ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫,
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ১৯৭১ সাল।সেই প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে সিলেটে সিলেটি ভাষায় নাটক তৈরি করলেন সিলেটের জনপ্রিয় অভিনেতা মাষ্টার শহিদ আহমেদ বিয়ানি বাজার উপজেলা চারখাই এলাকার সন্তান।শহিদ দীর্ঘ দিন ধরে মঞ্চ নাটক ও ভিজু্য়েল নাটকে কাজ করে আসছে।ইতিমধ্যে পরিচিতি ও অর্জন করেছেন অভিনয়ের মাধ্যমে।টেকই মিয়া নামে একটি চরিত্রে অভিনয় করে নাট্য প্রেমিদের হৃদয়ে ঠাই করে নিয়েছেন।বর্তমানে ইউটিউবে রয়েছে তার অনেক গুলো নাটক যা মাধ্যমে দেশ বিদেশে রয়েছে টেকই মিয়ার লক্ষ লক্ষ ভক্তরা।সেই অভিনেতার রচনা ও পরিচালনায় “সিলেটের ওসমানী” নাটকটি নির্মান হয়েছে।ইতিমধ্যে নাটকের শুটিংয়ের কাজ শেষ হয়ে গেছে।মিউজিক ও এডিটের কাজ চলছে। নাটকটি কিছু দিনের ভিতরে সিলেটের ইত্যাদি ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার হবে বলে পরিচালক জানান।নাটকের গল্পটি ওসমানীকে নিয়ে তৈরী করা হয়েছে নতুন প্রজন্মের কাছে ওসমানীকে উপস্হাপন করার লক্ষ্যে।পাশাপাশি কমেডি অভিনয় ও রয়েছে বলে জানান নাটকের পরিচালক মাষ্টার শহিদ।নাটকে অভিনয়ে করেছেন সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় মাষ্টার শহিদ আহমেদ,মুন্নি,কামাল মেম্বার,মামুনুর রসিদ,ডাঃ রুমেল,ডাঃ ইমন,জায়েদ,সুলতান,হেলেনা।
Leave a Reply